.header-button .inner > span { font-size: 18px !important; } .header-button .inner i.fa { font-size: 40px !important; } .comment-form-message { background-color: #f4f4f4 !important; font-size: 14px !important; }

কতোই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায় (৩/৩) : অসীম নন্দন

সেকুলার আমসত্ত্ব


‘মুর্শিদ যার সখা তার কিসের ভাবনা/ হৃদয় মাঝে কাবা নয়নে মদিনা,/ আমার হৃদয় মাঝে কাবা নয়নে মদিনা’
নরকের টঙ দোকানে বসে জর্জ হ্যারিসন গানের সুরে টাস্কি খেয়ে বললেন, Hey Rabi... Someone is singing Bengali nearby. Nice tune. What does it mean?
রবি শঙ্কর বললেন, yaap. It's like if God is my friend then why i would be worried. Kaba is in my heart and Madina is in my eyes.
হ্যারিসন বললেন, Great thinking! Lets find out who is singing this song? 
রবি বললেন, আচ্ছা চলো দেখি। এটা তো আব্দুর রহমান বয়াতির গান। দেখি কে গাইতেছে?
নরকে হেমন্তের রঙ ছড়িয়ে গেছে। মাঠে মাঠে ধান কাটা শুরু হয়েছে। সকালবেলায় ঘাসের উপর শিশির চিকচিক করে। একরকম সোঁদা গন্ধ ছড়িয়ে থাকে। কুয়াশার চাদরে দূরের গাছগুলো আগলে রাখে। হ্যারিসন আর রবি এসে দেখে রাস্তার পাশেই একটা মাঠে ঘাসের উপর বসে দুইজন একতারা বাজিয়ে গান গাইতেছে। দুইজনের মাঝে একজন লালন ফকির এবং অন্যজন আব্দুর রহমান বয়াতি। 
লালনকে গান গাইতে দেখে হ্যারিসন বললেন, Oh my goodness! It's Lalon...Shit! I had left my guitar in room! If i had the guitar now, i could play with them!
রবি বললেন, হুম সত্যিই আফসোস।
আব্দুর রহমান বয়াতি তাদের দুইজনকে দেখে বললেন, আরে জর্জ..আরে রবি আপনারা? আসেন এই ঘাসের উপর বসেন। কী দারুণ এই নরকের হেমন্ত! এই হেমন্তে নরকের ধান কাটা মৌসুমে গান করা লাগবো না? এইটাই তো আমাদের জীবিত সময়ের হেরিটেজ-ট্রাডিসন। এনজয় করেন।
লালন সৌম্য হাসি হেসে বললেন, হ্যা হ্যা তাই তো.. দাঁড়াইয়া আছেন কেন? বসেন। আগে এই মৌসুমে পুঁথিপাঠ আর পালাগানের আসর বসতো গ্রামেগঞ্জে।
হ্যারিসন জিজ্ঞেস করলেন, What do you mean by 'Pala gaan'? What kind of genre is this?
রবি মৃদু হেসে বললেন, পালাগান আসলে ফিলোসোফিক্যাল তর্কের মতো। It means debating by singing. The debates are subjected to religious, mythical and philosophical. 
হ্যারিসন বললেন, Very interesting. 
বয়াতি সাহেব বললেন, ইন্টারেস্টিং তো অবশ্যই। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে এই ট্রাডিশন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পালাগানকে হারাম বলা হইছে। Like its silently banned in bangla and some folk artists also be imprisoned just for singing.এখন তো শুধু ওয়াজ-মাহফিল হয়। খালি ফতোয়া দেয়া চলে। গানের বিরুদ্ধে, আর্টের বিরুদ্ধে, নারীদের বিরুদ্ধে, বিধর্মীদের বিরুদ্ধে, নাস্তিকদের বিরুদ্ধে, দর্শন আর বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে ফতোয়া।
হ্যারিসন বললেন, But its wrong. Is this why we organised the Concert for Bangladesh in 1971? 
লালন বললেন, ফতোয়াবাজরা তো আগেও ছিল এখনও আছে। আমারও ফতোয়া শোনা লাগছে একসময়। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমার সময়ে আমি যে মোল্লা-পুরুতগো দাবড়ানি খাইছি। সেই বাংলার চেহারা এখনও আগের মতই আছে। এইটাই দুঃখ। আমি তো এই জন্যই এত এত কাল আগে গান করছিলাম:
‘সত্য কাজে কেউ নয় রাজি/সত্য কাজে কেউ নয় রাজি/সবই দেখি তা না না না’
রবি বললেন, কিন্তু সাঁইজি বাংলাদেশের তো ডেভেলপমেন্ট হইতেছে এখন। শুনলাম বুলেট ট্রেন চালু হবে। মেট্রোরেলের কাজও চালু আছে। প্রচুর বিদ্যুৎকেন্দ্র হইতেছে। 
সাঁইজি মৃদু হেসে বললেন, বাইরের জিনিস গুছায়া কী হবে গো বন্ধু যদি ভিতরটাই ফাঁকা হয়া যায়! ভিতরের যা কিছু অজানা সেই অজানারে জানায় যদি বাঁধা দেওয়া হয়, তাইলে আর তোমার ঐ উন্নতি দিয়া কী করবো আমরা? মানুষ যদি মানুষরেই বিভক্ত করে ফেলায় তাইলে এই উন্নয়নে কী হবে? বাংলাদেশ তো পীর আউলিয়ার দেশ আছিল একসময়। বাউলের হাতে থাকতো একতারা দোতারা। নদীর পাড়ে, গাছের ছায়ায়, নৌকায় বসে বসে গান গাইতে গাইতে তারা খোদারে খুঁজতো। আজকে তো আর সেইদিন নাই। অবশ্য কেষ্টঠাকুর বইলা গেছেন, পরিবর্তনই ধর্ম। 
হ্যারিসন বললেন, Rabi my friend can you just translate for me the song that Shaiji just sung? 
রবি বুঝিয়ে বললেন, Oh yes.. He is saying that nobody is searching the truth. Everyone is just distracted from real work. 
হ্যারিসন বললেন, So deep.. I just wanna Learn bangla and these songs. Would you help me Shaiji? 
সাঁইজি বললেন, আলবাত তোমারে শিখাবো। তুমি আমার সাথে ধরতো দেখি। চেষ্টা করো। 
'ব্রাহ্মণ চন্ডাল চামার মুচি/ এক জলে সব হয় গো সুচি...'
নরকের হেমন্তে কৃষকেরা ধান কেটে ঘরে তুলতেছে। আর আকাশে বাতাসে ধানের ছড়ার গন্ধের সাথে গান মিশে আছে। সাঁইজি, বয়াতি, রবি আর হ্যারিসন গলা মিলায়ে গান গাইতেছে।
'তারে ধরি ধরি মনে করি ধরতে গেলেম আর পেলেম না/দেখেছি রূপসাগরে মনের মানুষ কাঁচা সোনা..'


ফ্রি-থিংকারস ফ্রম বাঙলাদেশ


[পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক অজয় রায়'র প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে শ্রদ্ধেয় ব্যথিত পিতার প্রতি লেখাটা ডেডিকেট করলাম।]

তো বেহেশত এবং দোজখের মাঝে একটা 'No Men's Land' আছে। এই জায়গাটাকে পাবলিক 'সক্রেটিসের ইউনিভার্স' বলে। এইখানে ডান/বাম/উত্তর/দক্ষিণ/সাম্রাজ্যবাদী/আগ্রাসনবাদী কারোরই কোনো মাতব্বরি খাটে না। এইখানে সকল রকম ফ্রি-থিংকাররা মরণোত্তর পিরিয়ডে আড্ডা দেয়। এই আড্ডা বাঙালের টঙ দোকানে বইসা আড্ডার মতন না। মানে বাঙালরা তো আড্ডা মানে বোঝেই কেবল গসিপিং। কিন্তু সক্রেটিসের ইউনিভার্সে আড্ডা চলে মূলত যুক্তি এবং তর্কশাস্ত্রের নিয়ম মতো। নানান ইনোভেটিং আইডিয়া জেনারেট করা হয় এইসব আড্ডায়। এইখানে যারা আড্ডা দেয় তারা জীবিতকালে ফ্রী-থিংকার ছিলেন এবং মরণোত্তর পিরিয়ডেও তারা যুক্তিতর্কের ফিলোসোফিকেই এরাউজ করেন। মানে ঢেঁকি তো স্বর্গে গেলেও ধানই ভাঙবে নাকি! স্বয়ং সক্রেটিস থেকে শুরু করে স্টিফেন হকিং প্রমুখেরা এই ক্লাবের ফাউন্ডার। সক্রেটিসের ইউনিভার্সের বাঙলাদেশ রিজিয়নের আহবায়ক হলেন অজিত রায়। 
তো শীতের মিষ্টিমধুর সকালে বাঙলাদেশের ফ্রি-থিংকাররা চাদর মুড়ি দিয়ে রোদ গায়ে মাখতে মাখতে ভাবতেছে বাঙলাদেশের বর্তমান ক্রাইসিসের কথা।
অনন্ত বিজয় রঙ চায়ে হালকা চুমুক দিয়ে বললেন, আচ্ছা? আপনাদের কী মনে হয়? বাঙলাদেশ কেন এখনও 'শূণ্য থেকে মহাবিশ্ব' থিওরিটা হজম করতে পারতেছে না?
অভিজিৎ রায় বললেন, হজম করার ব্যাপারটা তো তখনই সম্ভব যখন আপনে খাবারের মেন্যুতে ডিশটা ইনক্লুড করবেন। বাঙালরা তো বিশ্বাসের ভাইরাসে আক্রান্ত। ওরা খাবারের টেবিলেই ডিশটাকে একসেপ্ট করতে পারতেছে না। একসেপ্ট করার পর তো আপনে টেস্ট করবেন। তারপর টেস্ট খারাপ হইলে কিংবা বদহজম হইলে খাবারটা বাদ দিবেন আর নাহয় খাবারের রেসিপি একটু চেইঞ্জ করে খাবারটা সুস্বাদু করবেন। কিন্তু এই মাথামোটাগুলা তো কিছুই করতেছে না। 
ওয়াশিকুর বাবু মলিন হাসি হেসে বললেন, আরে এই মডারেট বাঙাল মোল্লা মেন্টালিটি তো জীববিবর্তনের সাধারণ পাঠ'টাকেই চা-নাস্তায় এড করতে পারে নাই। এরা তো ফিমেলের স্মোকিংটারেই মেনে নিতে চায় না। মোল্লা মেন্টালিটির ফিলিংসে লাগে। বোঝেন কতটা পজেসিব মেন্টালিটির পাবলিক এরা! খালি চাপায়া দিতে চায়। অন্যের মনোভাব কেয়ারই করে না। আর আপনেরাও বলিহারি! বিজ্ঞানের কথা এগুলা যে কী বলেন? ওরা বোঝে নাকি!
অজয় রায় বললেন, বিজ্ঞান ও দর্শন-জড়ের সন্ধানে'র স্মেলটাই তো এরা নিতে পারতেছে না। আরজ আলী মাতুব্বরকেও তো এরা রিড করতে পারে না। বিজ্ঞানটাকে যদি এরা ঠিকঠাক এটলিস্ট স্মেল করতে পারতো তা-ও কাজ হইতো। কিন্তু এরা তো জাকির নায়েকরে বিজ্ঞানের পন্ডিত মানে। জাকির নায়েকের মতো মিথ্যাবাদীরে যদি বিজ্ঞানমনস্ক ভাবা হয় তাহলে তোমাদের কি আরো কিছু বলার থাকে? মানে মিথ্যাবাদীটা বলতেছে, বিজ্ঞানের সকল ইনোভেশনের কথাই আগে থেকেই কোরানে উল্লেখ আছে। তাহলে কোরান রিসার্চ করে বিজ্ঞানীরা কিছু পায় না কেন? মাতুব্বর সাহেবকে রিড করলেও এরা কিছুটা আলো পাইতো।
আরজ আলী মাতুব্বর রাগত ভাবে বললেন, আরে রাখেন আপনের আলো। এই বেকুবের দেশে কিছুই হবে না। বেকুবগুলা মরণোত্তর দেহদানের কথাই ভাবতে পারে না। মরার পরেও এগুলার শরীর দরকার হয়। কেয়ামতের সময় বলে এই দেহ মোল্লারা ফিরা পাবো। তারপর সে বেহেশতে ফূর্তি করবো। আরে গাধার বাচ্চা গাধা কেয়ামতের পরে তোর দেহ কোনডা..তোর রূহ টের পাবো কেমনে? গায়েবি দেহ লইয়া তুই ফস্টিনস্টিইবা করবি কেমনে? এগুলারে কেমনে বোঝানো সম্ভব? আপনেগো মামলার কী হইলো? এতগুলা মানুষরে যে কুপায়া মাইরা ফেললো তার বিচারের কী হইলো? ৬/৭ বছর তো হয়া গেছে।
নীলয় নীল বললেন, কেন? আপনের মনে নাই? অনন্ত বিজয় আর অভিজিৎ দাদারে তো পুলিশের সামনেই মার্ডার করছে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম। পুলিশরা বুড়া আঙুল চুষছে দাঁড়ায়া দাঁড়ায়া। 
অভিজিৎ রায় বললেন, আরে আমার কথা ছাড়ো। তোমারে তো তোমার বাসায় ঢুইকা খুন করছে। যে দেশে মানুষ নিজের ঘরেও সেইফ না সেই দেশে যুক্তি-বিজ্ঞান সেকুলারিজম ডেভেলাপ করতে আরো অনেক সময় লাগবে। 
হুমায়ুন আজাদ উত্তেজিত ভাবে বললেন, আর কত সময় লাগবে? একদিন সবকিছুই নষ্টদের অধিকারে যাবে বলছিলাম; আর কিছু কি যাওয়া বাকী আছে? এরিস্টটল যেমন অসীমঅনন্তের ভয়ে ভীত হয়ে শূণ্যরে একসেপ্ট করতে পারে নাই, যে কারণে গণিত পিছিয়ে গেছিল শতাব্দীর পর শতাব্দী; মোল্লারাও সেইরকম গোঁয়ার গোবিন্দ। 
অজয় রায় বললেন, এই মোল্লাগুলা মরার পরেও যদি একবারের জন্য সক্রেটিসের ইউনিভার্সে জয়েন করতো; তবে কিছুটা আলোর সন্ধান দেয়া যাইতো। তা না কইরা গাধাগুলা দোজখে পইচা মরবে, কিন্তু যুক্তির পথে মুক্তি খুঁজবে না।
এই সময় রাজীব হায়দার বললেন, তাইলে স্যার বাঙলাদেশের প্রাইম মিনিস্টার আর মানবাধিকার অফিসগুলাতে কয়েকটা লেটার পাঠাবো নাকি? যাতে বিচারকার্য তাড়াতাড়ি অগ্রসর হয় আরকি...
অজয় রায় দুঃখিত কন্ঠে বললেন, নাহ। এখন আর ইচ্ছা করে না। জীবিত যখন ছিলাম তখন তো ব্লগারহত্যার ব্যাপারটা নিয়ে দপ্তরে দপ্তরে কম ঘুরি নাই। দুনিয়াতে কিছু কিছু জিনিস আছে যেগুলা তুমি চাইলেও কোনোভাবেই প্রোটোকলের ব্যতিক্রম ঘটাইতে পারবা না। তাই সেই আশা এখন ছেড়ে দিছি। সক্রেটিসের ইউনিভার্সেই এখন শান্তিতে আছি। আর দেখো বাঙলাদেশ তো শান্তিতে নাই। সেই সময় প্রোপার টেইক কেয়ার করে নাই দেখেই তো এখন বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার সাহস পাইছে মৌলবাদীরা। তোমাদের মতো সোনার ছেলেগুলারে মাইরা ফেললো। অথচ এক ফোঁটা মানবিকতাও দেশ তোমাদের দেখাইতে পারলো না। উল্টা নাস্তিকতার ট্যাগ দিয়ে হত্যারে জায়েজ কইরা ফেলার দুষ্ট ফন্দি করলো দেশ। তারপর দেখো হলি আর্টিজেনের মতো ব্যাপারও ঘটে গেল। আমি আর আশা রাখি না।
হুমায়ুন আজাদ বললেন, যা-ই বলেন... ছেলেগুলা লেটার পাঠাইতে চাইলে পাঠাক। সমস্যা তো নেই। আপনি আশা ছাড়লেও, ওরা তো এখনও স্বপ্ন দেখে।
হুমায়ুন আজাদের কথা শুনে সবাই চুপ হয়ে গেল। বসে বসে স্বপ্নে দেখলো একটা বাঙলাদেশ। কুয়াশায় ঢাকা মাঠের পর মাঠ। হেমন্তের ধান-কাটা শেষে হলুদ হলুদ হয়ে গেছে মাঠ। পুকুরে হাঁসগুলা মনের আনন্দে সাঁতার দিয়ে বেড়াচ্ছে। আর একজন পুরোহিত, একজন ইমাম, একজন প্রিস্ট, একজন চার্বাক, একজন বৌদ্ধ, একজন নাস্তিক আর একজন অজ্ঞেয়বাদী পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে হাঁসেদের জলকেলি উপভোগ করছে। নির্মল আনন্দে তাদের মুখ উজ্জ্বল হয়ে গেছে।

লেখকের নোট: 
  • ঘটনা, সংলাপ এবং চরিত্র পুরাপুরিই লেখকের মনোজগতের কল্পনা । 
  • ‘কতোই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়’ হইতেছে সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত সিনেমা ‘হীরক রাজার দেশে’র গান। গানটার ভোকাল আর্টিস্ট ছিলেন অমর পাল। আমি এই গানের সাথে আত্মিক সম্বন্ধ খুঁজিয়া পাইয়াছি। সোজা কথায় ইনস্পায়ার হইয়াছি। 
  • “সুদিন কাছে এসো, ভালো বাসি একসাথে সবকিছুই...”
  • মুক্তচিন্তার জয় হোক। মানবতার জয় হোক।

মন্তব্য

নাম

অনুবাদ,31,আত্মজীবনী,25,আর্ট-গ্যালারী,1,আলোকচিত্র,1,ই-বুক,7,উৎপলকুমার বসু,23,কবিতা,298,কবিতায় কুড়িগ্রাম,7,কর্মকাণ্ড,17,কার্ল মার্ক্স,1,গল্প,54,ছড়া,1,ছোটগল্প,11,জার্নাল,4,জীবনী,6,দশকথা,24,পাণ্ডুলিপি,10,পুনঃপ্রকাশ,13,পোয়েটিক ফিকশন,1,প্রতিবাদ,1,প্রতিষ্ঠানবিরোধিতা,4,প্রবন্ধ,150,বর্ষা সংখ্যা,1,বসন্ত,15,বিক্রয়বিভাগ,21,বিবিধ,2,বিবৃতি,1,বিশেষ,23,বুলেটিন,4,বৈশাখ,1,ভিডিও,1,মাসুমুল আলম,35,মুক্তগদ্য,36,মে দিবস,1,যুগপূর্তি,6,রিভিউ,5,লকডাউন,2,শাহেদ শাফায়েত,25,শিশুতোষ,1,সন্দীপ দত্ত,8,সম্পাদকীয়,16,সাক্ষাৎকার,21,সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ,18,সৈয়দ রিয়াজুর রশীদ,55,সৈয়দ সাখাওয়াৎ,33,স্মৃতিকথা,14,হেমন্ত,1,
ltr
item
বিন্দু | লিটল ম্যাগাজিন: কতোই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায় (৩/৩) : অসীম নন্দন
কতোই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায় (৩/৩) : অসীম নন্দন
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKnnSHZLX1zHDs6eSXOBWoecVbRRiNdERcI6nnby2GyuViRMV6t5W-MptiFeLb2EwfA8rGMyTjGbpSQ85mYG54NmhuuxHwsPBwDTPZJwjjQUo2dHNooXoC5FychCBrfTzm_bSFMigzmSg/s320/%25E0%25A6%2585%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AE-%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A6%25E0%25A6%25A8.png
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKnnSHZLX1zHDs6eSXOBWoecVbRRiNdERcI6nnby2GyuViRMV6t5W-MptiFeLb2EwfA8rGMyTjGbpSQ85mYG54NmhuuxHwsPBwDTPZJwjjQUo2dHNooXoC5FychCBrfTzm_bSFMigzmSg/s72-c/%25E0%25A6%2585%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25AE-%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A6%25E0%25A6%25A8.png
বিন্দু | লিটল ম্যাগাজিন
https://www.bindumag.com/2021/02/Asim-Nondon.html
https://www.bindumag.com/
https://www.bindumag.com/
https://www.bindumag.com/2021/02/Asim-Nondon.html
true
121332834233322352
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts আরো Readmore উত্তর Cancel reply মুছুন By নী PAGES POSTS আরো এই লেখাগুলিও পড়ুন... বিষয় ARCHIVE SEARCH সব লেখা কোন রচনায় খুঁজে পাওয়া গেল না নীড় Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy